In physics and mathematics, the dimension of a mathematical space is informally defined as the minimum number of coordinates needed to specify any point within it. Thus, a line has a dimension of one (1D) because only one coordinate is needed to specify a point on it – for example, the point at 5 on a number line. A surface, such as the boundary of a cylinder or sphere, has a dimension of two (2D) because two coordinates are needed to specify a point on it – for example, both a latitude and longitude are required to locate a point on the surface of a sphere. A two-dimensional Euclidean space is a two-dimensional space on the plane. The inside of a cube, a cylinder or a sphere is three-dimensional (3D) because three coordinates are needed to locate a point within these spaces.

সাধারণভাবে গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানে মাত্রা বলতে কোন গাণিতিক দেশ বা বস্তুর ভেতরে অবস্থিত যেকোনও বিন্দুকে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে সর্বনিম্ন যতগুলি স্থানাংকের প্রয়োজন হয়, সেই স্থানাংকের সংখ্যাকে বোঝায়। যেমন একটি সরলরেখা একমাত্রিক, কেননা এটি উপরে অবস্থিত কোনও বিন্দুকে সংজ্ঞায়িত করতে একটি মাত্র স্থানাংকই যথেষ্ট। অপরদিকে একটি তলের উপর কোন বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ - এই দুই দিকের স্থানাংক জানা প্রয়োজন, তাই একটি তল দ্বিমাত্রিক। তেমনিভাবে একটি ঘনকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা - তিনটিই আছে, একারণে তা ত্রিমাত্রিক। বস্তুত, আমরা যে বস্তুজগতে বাস করি স্থানিক বিবেচনায় তার পুরোটাই ত্রিমাত্রিক। তবে গাণিতিকভাবে বহুমাত্রিক স্থানকে সংজ্ঞায়িত করা যায় এবং এই ধারণাকে ব্যবহার করে জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানও করা হয়। বিজ্ঞানে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ২০টির বেশি মাত্রা থাকার সম্ভাবনার কথাও বলা হয়। ৪নং মাত্রাটি হলো সময়।